TOP GUIDELINES OF জনগণ পরিবর্তন চায়: প্রধান উপদেষ্টা

Top Guidelines Of জনগণ পরিবর্তন চায়: প্রধান উপদেষ্টা

Top Guidelines Of জনগণ পরিবর্তন চায়: প্রধান উপদেষ্টা

Blog Article

ছবির ক্যাপশান, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ

সংখ্যালঘু আহমদিয়া ও হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা, মাজারে হামলা ও মব জাস্টিসের (উচ্ছৃঙ্খল জনতার হাতে বিচার) শিকার হয়ে মৃত্যু বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, লোকজন বিপ্লবের আবহে ছিল। বিপ্লবী পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। অনেকে খুন হয়েছে। যাদের কারণে তাদের সহযোদ্ধাদের প্রাণ গেছে, তাঁদের খুঁজছিলেন তাঁরা। এ জন্য তারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দলের সমর্থকদের আক্রমণ করেছেন। 

শপথ নিয়ে click here স্বাক্ষর করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের নতুন করে ফিরে পাওয়া এই অবস্থানের ভূরাজনৈতিক প্রভাব এখনো ধোঁয়াশা ও অনিশ্চয়তায় ঘেরা। উল্লসিত হওয়ার মতো বিষয়গুলোকে এক পাশে রাখলে প্রশ্ন জাগে, যুক্তরাষ্ট্র তথা বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশের এই নতুন ঘনিষ্ঠতার স্থায়িত্ব নিয়ে আমরা ঠিক কতটা আত্মবিশ্বাসী হতে পারি, যেখানে তাদেরই মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে জানুয়ারিতে? রিপাবলিকানদের কাছে ড. ইউনূসের গুরুত্ব কতটা?

নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি নামের একটি ছাত্রসংগঠনের নেতা। নাহিদ সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসচিব আর আসিফ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক।

সহিংসতায় রূপ নেয়া এই আন্দোলনের চাপে পাঁচই অগাস্ট গণভবন ঘেরাও করতে যায় ছাত্র-জনতা। বিক্ষোভের মুখে সেদিনই প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাহ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হিসেবে গণমাধ্যমের বেশ পরিচিতি পান এই দুই শিক্ষার্থী। কোটা সংস্কার আন্দোলন দমনে আওয়ামী লীগ সরকার প্রথম দফায় কারফিউ জারি করার পর এই দুজনকেই তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

পূজায় ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলবে সাতটি বিশেষ ট্রেন

সপ্তাহে ৭ দিনই বাসে শিক্ষার্থীদের অর্ধেক ভাড়া

বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক প্রকাশ

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টা থেকে সাড়ে ১০টার মধ্যে মিরপুর, পল্লবী এবং ভাটারা থানায় কোনো পুলিশ সদস্যকে দেখা যায়নি।

“সরকার বলে একটা জিনিস আছে, কিন্তু আস্থা নাই” উল্লেখ করে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “সরকারের কথা শুনলে মনে হয় ভয়ের একটা জিনিস। তাকে সামাল

এরপর রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অন্য কয়েকজন সমন্বয়কের সাথে তাদেরও তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা। পরে তাদের দিয়ে একটি ভিডিও বার্তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দিতে বাধ্য করা হয়।

বলেন, “আবু সাইদের কথা মনে পড়ছে আমাদের। তার

Report this page